HEALTH TIPS |
১। মাথা ব্যাথাঃ
মাথা ব্যাথা হলে "মাছ" ভাল উপকার দেয়।
আদা ও মাথা ব্যাথা প্রতিরোধ করে।
২। হাঁপানিঃ
হাঁপানি রোধে "পেঁয়াজ" খাওয়া যায়।
৩। স্ট্রোকঃ
স্ট্রোক রোধে "চা" কার্যকর। চা ধমনির গাত্রে চর্বি জমতে দেয় না। তাই ঝুুঁকি কম থাকে।
কিন্তু দিনে দুইবারের বেশি "চা" খাওয়া যাবেনা।
৪। ঘুমঃ
ঘুম না হলে "মধু", "মিষ্টি আলু", "দুধ", "কলা" খাওয়া যায়।
৫। জ্বরঃ
জ্বর হলে "দই" বা "মধু" খাওয়া যায়।
৬। পেটে ব্যাথাঃ
পেটে ব্যাথা হলে "কলা", "আদা" খাওয়া যায়।
পায়ের গোড়ালী ফাটলে "পেয়াঁজ" বেটে প্রলেপ দেওয়া যায়।
মাথার খুশকি দূর করার জন্য "পেয়াঁজের রস " দেওয়া যায়।
"আদা" বমি বমি ভাব ও দূর করে।
৭। ঠান্ডা লাগলেঃ
ঠান্ডা লাগলে "রসুন" খাওয়া যায়।
৮। আলসার ও গ্যাস্ট্রিকঃ
আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রোধে "বাধাকপি" ভালো কাজ করে।
আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রোধে "বাধাকপি" ভালো কাজ করে।
গ্যাস্ট্রিক এর জন্য সকাল বেলা "আদা" খাওয়া যায়।
৯। অসড়তা, রক্তস্বল্পতা, গলা ব্যাথা, মানসিক চাপঃ
অসড়তা, রক্তস্বল্পতা, গলা ব্যাথা, মানসিক চাপ রোধে "মধু" উপযোগী।
১০। কনুর কালো দাগঃ
কনুর কালো দাগ দূর করতে "লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে " ঘষলে চলে যাবে।
১১। পায়ের গোড়ালীঃ
পায়ের গোড়ালী ফাটলে "পেয়াঁজ" বেটে প্রলেপ দেওয়া যায়।
১২। মাথার খুশকিঃ
মাথার খুশকি দূর করার জন্য "পেয়াঁজের রস " দেওয়া যায়।
১৩। মুখে দুর্গন্ধঃ
মুখে দুর্গন্ধ দূর করার জন্য টানা দুই মাস নিয়মিত দুই কোঁয়া কমলালেবু
খেলে দুর্গন্ধ চলে যাবে।
১৪। উচ্চ রক্তচাপ
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে "আপেল" খবুই উপকারী।
এর সাথে "দুশ্চিন্তা" মুক্ত থাকতে হবে।
১৫। ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ও "আপেল" উপযোগী।
দৈনিক ব্যায়াম করলে ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
১৬। দাঁত সাদা করার উপায়
দাঁত সাদা করার জন্য প্রতিদিন দুইবার ব্রাশ করার সাথে "লেবু" দিয়ে ৫-৬ মিনিট দাঁত
ঘষলে দাঁত সাদা হয়।
এছাড়া টুথপেস্টের সাথে "লবণ" বা "বেকিং সোডা" মিশিয়ে দাঁত মাজতে দাঁত সাদা হয়
১৭। দাদ
দাদা এড়ানোর জন্য নিজের আলাদা গামছা ব্যবহার করুন অন্যের গামছা ব্যবহার করা
যাবে না।
১৮। লবণ
লবণ জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া যাবেনা।
লবণ জাতীয় খাবার বেশি খেলে কিডনিতে সমস্যা হয়।
১৯। কিসমিস
রক্তস্বল্পতা , পেটের ক্যান্সার , ইনফেকশন , হাড় ক্ষয় রোধে "কিসমিস" কার্যকরী।
২০। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য "কালোজিরা" ও "মধু" উপকারী।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) বলেন : "যখন তোমরা খবুই কষ্টকর রোগে ভোগে তখন
এক চিমটি পরিমাণ "কালোজিরা" খেয়ে পানি ও মধু সেবন করবে। "